-রেডিও শহর ডেস্ক
কথায় আছে অভাবে পড়লে মানুষ নাকি পেটের দায়ে পাপাচারে লিপ্ত হতে বাধ্যহয় ঠিক তেমনি মিয়া খলিফার জীবনে ততটা অভাব অনটন না থাকলেও তিনি মধ্যবিত্ত থাকতে পছন্দ করেননি তিনি তাকে সেই জায়গায় দেখতে চাইতেন যে জায়গায় কিনা সুখ আর ভোগ বিলাশ-ই সুখ পাখির বসত ঘর
আমরা সকলেই হয়তো কম বেশ জানি যে! লেবানন দেশটি আমাদের চেয়ে আর্থিক ভাবে অনেকটা পিছিয়ে আছে এখনো এবং সে দেশে দারিদ্র্যতার হারও তূলনা মূলক আমাদের থেকে একটু হলেও বেশি!
যাকে অনেকে বিভিন্ন পর্ন সাইটে একবার হলেও নীল সিনেমা পর্দায় দেখেছেন তার নাম আর নতূন করে নাইবা বলি ছবি দেখেই হয়তো সকলে বুঝে গেছেন তিনি কে! হ্যা প্রিয় পাঠক তিনি হলেন মিয়া খলিফা এবং তিনি ২০১৪ সালে নীল সিনেমা ইন্ড্রাজট্রিজে পদার্পন করে তরুন সমাজের কাছে খুব অল্প সময়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে ছিলেন এবং তিনি টানা এক বছর নীল সিনেমা ইড্রাজট্রিজে কাজ করে ব্যাপক টাকা পয়সার মালিকীন বনে গিয়েছিলেন তবে তিনি নীল সিনেমা ইন্ড্রাজট্রিজে কাজ শুরু করার পর নিজ পরিবার থেকে বয়কট হন
এবং তার বাবা তাকে তাদের কাছে আসতে নিষেধ করে দেন, যেহুত লেবানন একটি মুসলিম দেশ তাই দেশের নিয়ম কানুন এবং মসলিম নিয়ম নীতির বাহিরে চলার ফলে তার পরিবার এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছিলেন এবং পরিবার থেকে বিতারিত হয়ে মিয়া খলিফা পশ্চিমা দেশেই নিজেকে স্যাটেল করে নিয়েছিলেন
ছবি মিয়া খলিফার ফেসবুক থেকে
তবে ২০১৫ সাল থেকে মিয়া খলিফা নীল সিনেমা ইন্ড্রাজট্রিজ থেকে সরে এসে যখন টানা কয়েক বছর সমাজ সেবা মূলক কর্মে নিজেকে নিয়োজিত করেন এবং তারপর থেকে তার পরিবারের সাথে তার সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে থাকে এবং তিনি তার বিলাশ বহুল জীবন যাপন ত্যাগ করে নিজ দেশে নিজ পরিবারের সাথে থেকে নিজ দেশেই সামাজিক কাজে মনযোগী হন।
ডেস্ক রিপোর্ট
0 Comments